সল্টলেকের AMRI হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়েছে সদ্যই। রোগ কি তবে এ রাজ্যেও মহামারি আকার ধারণ করতে চলেছে, এই প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে সকলের মনের মধ্যে। কিন্তু মারণ চিনা ভাইরাসকে রুখতে তৎপর রাজ্য সরকার। তাই দেহ হস্তান্তরিত করার আগে নেওয়া হচ্ছে একগুচ্ছ পদক্ষেপ।
সংক্রমণ রুখতে দেহ হস্তান্তরিত করার পর ওই বেসরকারি হাসপাতালেও শুরু হবে জীবাণুমুক্ত করার কাজ। সম্প্রতি বিলাসপুরে এক আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন দমদমের ওই প্রৌঢ়। তারপর আজাদ হিন্দ এক্সপ্রেসে চড়ে কলকাতায় ফেরেন তিনি। অনুমান করা হচ্ছে পুণে ফেরত ওই এক্সপ্রেস থেকেই কোনওভাবে প্রৌঢ়ের শরীরে মারণ ভাইরাস সংক্রামিত হয়।
তারপর থেকে দু’দফায় হাসপাতালে ভরতি হন তিনি। শেষ কটাদিন করোনা সংক্রমণ নিয়ে সল্টলেকে বেসরকারি হাসপাতালেই কেটেছে তাঁর। সেখানে থাকাকালীনই সোমবার দুপুরে মৃত্যু হয় তাঁর। যেহেতু করোনা ভাইরাস সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল তাই প্রৌঢ়ের মৃত্যুর পর সতর্কতা বেড়েছে আরও কয়েক গুণ। তাই দেহ হ্স্তান্তরের ক্ষেত্রেও নেওয়া হবে একাধিক পদক্ষেপ।