মুভির জনপ্রিয়তা বিশ্বজুড়ে, মুভিকে বলা হয় সমাজের দর্পন। সমাজের ঘটে যাওয়া অনেক কাহিনী ফুটিয়ে তোমা হয় মুভির মাধ্যমে। মুভি মানেই একেকটি কাহিনী। দেশের অর্থনীতিতেও এই মুভির ভূমিকা অনস্বীকার্য। এহেন সিনেমা শিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন মুভি ইন্ডাস্ট্রি, হলিউড বলিউড এরকম। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি। আজ দেখবো আমরা টপ ১০ এ কোন ইন্ডাস্ট্রি আছে।
১। হলিউডঃ হলিউড ফিল্মের খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। অনেক ঐতিহাসিক মুভির জন্ম হয়েছে হলিউডের হাত ধরে। ইংলিশ মুভির জন্য খ্যাত এই ইন্ডাস্ট্রি। বিশ্বজুড়ে মুভি থিয়েটারে আসে এই মুভি। ২০১৯ সালে হলিউড়ের ইনকাম ৪২.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বাকি ৯ টা মুভি ইন্ডাস্ট্রির মোট ইনকামের চেয়েও দুগুণ। সুতরাং হলিঊডের ধারেকাছে নেই কেউ।
২। বলিউডঃ হিন্দি সিনেমার আনুফিশিয়াল নাম বলিউড। ইনকামের নিরিখে হলিউডের ধারেকাছে না থাকলেও বাকিদের থেকে অনেক এগিয়ে দ্বিতীয় স্থানে বলিউড। যেখানে হলিউডে বছরে মাত্র ৮০০ ছবি তৈরি হয় বলিউডে সেখানে প্রতিবছর ১২০০ কাছাকাছি; সূতরাং মুভির সংখ্যার বিচারে বলিউড দ্বিতীয়। ইনকাম প্রতি বছর ৫ বিলিয়নের কাছাকাছি।

৩। চাইনিজ মুভি ইন্ডাস্ট্রিঃ বক্স অফিসের নিরিখে চাইনিজ ইন্ডাস্ট্রি ইনকাম ৬.৭৮ বিলিয়ন। তাই বক্স অফিসের নিরিখে চাইনিজ মুভি দ্বিতীয়। চাইনিজ মুভি কিছু হাই কোয়ালিটি মুভির জন্য খ্যাত, তবে বলিউডের খ্যাতি বিশ্বজুড়ে।
৪. ব্রিটিশ মুভিঃ ১.৯ বিলিয়ন ডলার মার্কিন বক্স অফিস নিয়ে ব্রিটিশ মুভর স্থান চতুর্থ।
৫. জাপানী সিনেমা(Nihon Eiga): এশিয়ার অন্যতম বড় বক্স অফিস ইন্ডাস্ট্রি জাপান। এনিমের জন্য বিখ্যাত এই ইন্ডাস্ট্রি।
৬. সাউথ কোরিয়ান মুভিঃ ১৯৪৫ এ শুরু করে এই ইন্ডাস্ট্রি K-Pop কোরিয়ান হরর মুভি দিয়ে আসছে। আর্থিক অংক প্রায় ১.৭ বিলিয়ন, ২০১৯ অনুযায়ী।
৭। ফ্রেন্স মুভিঃ তারপর একে একে আছে সপ্তম ফ্রান্স মুভি। ১.৪ বিলিয়ন
৮. জার্মান মুভিঃ ১.৩ বিলিয়ন
৯. ইরানের মুভিঃ
১০। ইতালিয়ান মুভিঃ ০.৭ বিলিয়ন